সাহিত্য আসর

বর্ষার আগমনী বার্তা নিয়ে এলো এই বৈশাখী সন্ধ্যা বেলায় হঠাৎ ধমকা হাওয়া আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, ভীষন রকম ভারি ছিলো সে দিন।

জুলুম কারির বিরুদ্ধে মোরা সবাই মিলে গড়ে তুলবো প্রতিবাদ, ছোট বড় জোয়ান বুড়া সবাই মিলে করিতেছি শপত হাতে রেখে হাত।

বসন্ত আসলো তুমি আসলেনা। বসন্ত আসবে যাবে ফুরাবে না অপেক্ষার প্রহর। দীর্ঘ অপেক্ষা সমুদ্রের মতো গভীর৷ তবুও আশায় বুক বাধি।

  তোমরা কেন করো আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন? কেন হও একে অপরের থেকে ভিন্ন? কেন তোমাদের হৃদয়টা এতো জীর্ণ? আশ-পাশে তাকিয়ে

জীবত দেহ নিথর হবে নিঃশ্বাস হবে বন্ধ, রাজত্ব আর কবির কবিতা থমকে রবে ছন্দ। মিঠান্ন ও তিক্তা হবে স্থির হবে

ফাগুন এলো ফুটলো বাগে রংবেরঙের নানা ফুল, ফুলে-ফুলে ভরলো আজি চিত্রা নদীর দুটি কূল। পলাশ,শিমুল,কৃষ্ণচূড়ার_ গাছ ভরেছে ফুলে আজ, সখা-সখী

নতুন বধু নিয়ে আসতো চার বেহারার পালকিতে করে, বর যাত্রী সবাই আসতো পায়ে হেটে নতুন বউয়ের পালকির চারি ধারে ধারে।

  চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলে ওগো প্রিয় নবী, হৃদয় মাঝে আঁকি শুধু তোমার কাবার ছবি। তুমি এলে মদিনা জুড়ে রহমত

ঈদ মানে খুশি, চতুষ্পার্শ্বে আনন্দ মেলা তবু কিছু হৃদয়ে আজ অমানিশার কালো ছায়া। একদিকে সোনালি রঙে ভরা জগত, অন্যদিকে কষ্টে

গড়ে তোলো মুক্তির সংগ্রাম যার যার নিজের অবস্থানে দাড়িয়ে, মুক্তির সূর্য যেন হয়না বিপন্ন বীর ছেলেদের বুকের তাজা রক্তের ওপর