প্রত্যুষে হাঁটা,র চলে নিস্তব্ধ কর্ণফুলী নদীর প্রান্ত।
প্রকৃতির আমেজে চিত্ত সবারই অনল্প শান্ত।
দূর দুরান্ত থেকে ভেসে আসে কচুরিপানার স্তুপ,
আবির্ভূত কচুরিপানা দখল করে বিভিন্ন প্রান্তের কূপ।
নদীতে ভাসমান জাহাজগুলি চেয়ে আছে দূর অজানার।
নির্দিষ্ট রেট ঠিক না হলে খবর রাখেনা কেউ জানার।
নদীর প্রান্তে নিষণ্ণ আছে ছোট খাটো তরী।
দেহ,দ্রব্যের যাতায়াতে আছে কত রকমের ফেরী।
নদীর প্রান্তে ছোট ডিঙ্গা মাছ ধরতে বসায় ফাঁদ,
প্রত্যাশিত মাছ না পেলে জেলে চিন্তায় কাটায় রাত।
জেলেরা নদী,সাগরে মাছ ধরে নিয়ে আসে কোলে।
মূল্যবান পারিশ্রমিক পেয়ে তারা দুঃখ যায় ভুলে।
দূরদৃষ্টি তাকিয়ে দেখি আবাসিকের মনোরম পরিবেশ।
সকাল সন্ধ্যা হাঁটে মানুষ নৈয়মিক যাত্রায় অনিমেষ।
ভোরের বাতাসে প্রাকৃতিক আমেজে সতেজ থাকে মন,
প্রাকৃতিক পরিবেশ,মনোরঞ্জন আবেগে থাকতে চায় সারাক্ষণ।
লেখক পরিচিতি-
কবি মোহাম্মদ শাহীন আল হাসান খোকন।তিনি কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী উপজেলাধীন মাতারবাড়ি ইউনিয়নের মগডেইল গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯ শে ডিসেম্বর ১৯৯৩ ইং সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মোঃ নূরুল ইসলাম এবং মাতা শাফিয়া বেগম। তিনি বাল্যকাল থেকেই কবিতা,সাহিত্য এবং উপন্যাস ইত্যাদি লেখায় কতেক আগ্রহ জাগিয়েছেন। তিনি আস সুফিয়া সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ এবং স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ থেকে গুণীজন সংবর্ধনা ক্রেস্ট প্রাপ্ত হন। তাঁর একাধিক যৌথ কাব্যগ্রন্থ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য “ছুঁয়ে দাও কল্পনায়”, “স্মৃতির পাতায় আগস্ট ২০২৪”, “কবির চোখে জল”হৃদয়ের কষ্ট কবির ভাষায়। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু্ ‘ল’টেম্পল কলেজে আইন বিভাগে অধ্যয়নরত আছেন। আমরা তাঁর সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি।