“অপেক্ষার প্রহর”
বসন্ত আসলো তুমি আসলেনা।
বসন্ত আসবে যাবে ফুরাবে না অপেক্ষার প্রহর।
দীর্ঘ অপেক্ষা সমুদ্রের মতো গভীর৷
তবুও আশায় বুক বাধি।
মৃত ভালোবাসা কে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা।
জানি সমুদ্রের তীরে খেলা ঘর আমার ভালোবাসা,
ঢেউ এসে ভেঙে দিবে।
তবুও তোমার প্রতি মায়া।
তুমি মায়াবী চোখের খুনি।
যে ভালোবাসা কে মেরে ফেলবে,
কেন জন্ম দেওয়া সেই ভালোবাসার৷
অদ্ভুত পৃথিবী অদ্ভুত পৃথিবীর মানুষ,
কষ্ট দিয়ে বলে।কষ্ট পেয়েছো।
নেই ছিটেফোঁটা ভালোবাসা,
তারই জন্য করতে হচ্ছে সারাজীবন অপেক্ষা।
শখের মানুষ একটা গোলাপ।
তার ভালোবাসা হচ্ছে গোলাপে কাটা
প্রতি নিয়েতো করছে হৃদয় কে রক্তাক্ত।
ভালোবাসি তোমাকে ঘৃণা করতে পারি না।
পাবো না জেনে ও করি অপেক্ষা।
তুমি নীল প্রজাপ্রতি ,
ছোঁয়ার আগেই যাও উড়ে।
সবসময় বসো নতুন ফুলে।
সাধ্য কি মোর আছে,
রাখবো ধরে তোমায়।
উড়তে থাকো তুমি।
পাখনা ছিড়ে গেলে ফিরে এসো,
সব ভুলে বুকে নিবো টেনে।
কবি পরিচিতি-
মো: জাহাঙ্গীর হোসেন ৷ বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ থানার নান্দুড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন৷ তার প্রকাশিত যৌথ কাব্যগ্রন্থ অনুভবে তুমি, হ্দয়ে কষ্ট কবির ভাষায়,তুমি আমার বসন্তের ফুল৷ তিনি বাংলা বিভাগে অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র